নিজস্ব প্রতিবেদনঃ আজ স্বার্থক ৫০ বছর পর পুরনো অবয়বে ফিরে পেলাম ঢাকার ঐতিহাসিক রমনা কালী মন্দির ।
হাজারও ইতিহাসের সাক্ষী,ঢাকার ঐতিহাসিক রমনা কলী মন্দিরের নতুন ভবন ও সম্প্রসারিত অংশের ঊদদ্ভোধন করলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনা কোবিন্দ,স্ত্রী সবিতা কোবিন্দ ও মেয়ে স্বাতী কোবিন্দকে সঙ্গে নিয়ে মন্দির প্রাঙ্গণে অংশ নিলেন পূজা এবং আরাধনায়। মূল মন্দিরে ঢোকার সময় শাঁখ বাজিয়ে সনাতনী রীতিতে অভিবাদন জানানো হয় ভারতের রাষ্ট্রপতি এবং তাঁর পরিবারকে। এই মন্দির ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাক আর্মি প্রায় ধ্বংস করে দিয়েছিল, হত্যা করা হয়েছিল মন্দিরের তৎকালীন পুরোহিত সেবক ও মন্দির ও আশ্রমে বসবাস কারীদের যেটুকু ধ্বংসাবশেষ ছিল, তাও ১৯৭৩ সালে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। সুদীর্ঘ ৫০ বছর পর মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে আবারো সেই রমনা কালী মন্দির প্রায় পুরনো অবয়বে ফিরে এলো। কিন্ত মন্দির কমিটি রমনা কালি মন্দির উন্নয়ন কমিটি। রমনা কালি মন্দিরের শহীদদের অসন্মান করলেন। এই মন্দির পরিচালনা পরিষদ ও রমনা কালি মন্দির উন্নয়ন কমিটি এই ঘৃণ্যে কাজের জন্য ইতিহাসের পাতায় লিপিবদ্ধকরণ হয়ে থাকবে। আজ আমি শ্রদ্ধা এবং কৃতজ্ঞতার সাথে স্বরণ করছি ভারতের তৎকালীন পররাষ্ট্র মন্ত্রী প্রয়াত সুষমা স্বরাজকে। ২০১৬ সালে তিনি এই মন্দির পুনরায় তৈরি করার জন্য ভারত সরকারের পক্ষ থেকে ৭ কোটি টাকা বরাদ্দ দেন। তাঁর ঐকান্তিক ইচ্ছা এবং আন্তরিক সহযোগিতা ছাড়া ঐতিহাসিক এই মন্দিরটি পুনরায় তৈরি করা কখনোই সম্ভব হতোনা। নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য আজ একটি বড় প্রাপ্তির দিন।।৫০ বছর পর পুরানো অবয়বে ফিরে পেলাম ঢাকার ঐতিহাসিক রমনা কালী মন্দির…… বহু ইতিহাসের সাক্ষী, ঢাকার ঐতিহাসিক রমনা কালী মন্দিরের নতুন ভবন ও সম্প্রসারিত অংশের উদ্বোধন করলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ, স্ত্রী সবিতা কোবিন্দ ও মেয়ে স্বাতী কোবিন্দকে সঙ্গে নিয়ে মন্দির প্রাঙ্গণে অংশ নিলেন পূজা এবং আরাধনায়। মূল মন্দিরে ঢোকার সময় শাঁখ বাজিয়ে সনাতনী রীতিতে অভিবাদন জানানো হয় ভারতের রাষ্ট্রপতি এবং তাঁর পরিবারকে। এই মন্দির ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাক আর্মি প্রায় ধ্বংস করে দিয়েছিল, হত্যা করা হয়েছিল মন্দিরের তৎকালীন পুরোহিত সেবক ও মন্দির ও আশ্রমে বসবাস কারীদের যেটুকু ধ্বংসাবশেষ ছিল, তাও ১৯৭৩ সালে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। সুদীর্ঘ ৫০ বছর পর মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে আবারো সেই রমনা কালী মন্দির প্রায় পুরনো অবয়বে ফিরে এলো। কিন্ত মন্দির কমিটি রমনা কালি মন্দির উন্নয়ন কমিটি। রমনা কালি মন্দিরের শহীদদের অসন্মান করলেন। এই মন্দির পরিচালনা পরিষদ ও রমনা কালি মন্দির উন্নয়ন কমিটি এই ঘৃণ্যে কাজের জন্য ইতিহাসের পাতায় লিপিবদ্ধকরণ হয়ে থাকবে। আজ আমি শ্রদ্ধা এবং কৃতজ্ঞতার সাথে স্বরণ করছি ভারতের তৎকালীন পররাষ্ট্র মন্ত্রী প্রয়াত সুষমা স্বরাজকে। ২০১৬ সালে তিনি এই মন্দির পুনরায় তৈরি করার জন্য ভারত সরকারের পক্ষ থেকে ৭ কোটি টাকা বরাদ্দ দেন। তাঁর ঐকান্তিক ইচ্ছা এবং আন্তরিক সহযোগিতা ছাড়া ঐতিহাসিক এই মন্দিরটি পুনরায় তৈরি করা কখনোই সম্ভব হতোনা। নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য আজ একটি বড় প্রাপ্তির দিন।।৫০ বছর পর পুরানো অবয়বে ফিরে পেলাম ঢাকার ঐতিহাসিক রমনা কালী মন্দির…… বহু ইতিহাসের সাক্ষী, ঢাকার ঐতিহাসিক রমনা কালী মন্দিরের নতুন ভবন ও সম্প্রসারিত অংশের উদ্বোধন করলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ, স্ত্রী সবিতা কোবিন্দ ও মেয়ে স্বাতী কোবিন্দকে সঙ্গে নিয়ে মন্দির প্রাঙ্গণে অংশ নিলেন পূজা এবং আরাধনায়। মূল মন্দিরে ঢোকার সময় শাঁখ বাজিয়ে সনাতনী রীতিতে অভিবাদন জানানো হয় ভারতের রাষ্ট্রপতি এবং তাঁর পরিবারকে। এই মন্দির ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাক আর্মি প্রায় ধ্বংস করে দিয়েছিল, হত্যা করা হয়েছিল মন্দিরের তৎকালীন পুরোহিত সেবক ও মন্দির ও আশ্রমে বসবাস কারীদের যেটুকু ধ্বংসাবশেষ ছিল, তাও ১৯৭৩ সালে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। সুদীর্ঘ ৫০ বছর পর মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে আবারো সেই রমনা কালী মন্দির প্রায় পুরনো অবয়বে ফিরে এলো। কিন্ত মন্দির কমিটি রমনা কালি মন্দির উন্নয়ন কমিটি। রমনা কালি মন্দিরের শহীদদের অসন্মান করলেন। এই মন্দির পরিচালনা পরিষদ ও রমনা কালি মন্দির উন্নয়ন কমিটি এই ঘৃণ্যে কাজের জন্য ইতিহাসের পাতায় লিপিবদ্ধকরণ হয়ে থাকবে। আজ আমি শ্রদ্ধা এবং কৃতজ্ঞতার সাথে স্বরণ করছি ভারতের তৎকালীন পররাষ্ট্র মন্ত্রী প্রয়াত সুষমা স্বরাজকে। ২০১৬ সালে তিনি এই মন্দির পুনরায় তৈরি করার জন্য ভারত সরকারের পক্ষ থেকে ৭ কোটি টাকা বরাদ্দ দেন। তাঁর ঐকান্তিক ইচ্ছা এবং আন্তরিক সহযোগিতা ছাড়া ঐতিহাসিক এই মন্দিরটি পুনরায় তৈরি করা কখনোই সম্ভব হতোনা। নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য আজ একটি বড় প্রাপ্তির দিন।।